টসে জিতে ব্যাটিং নেওয়ার সিদ্ধান্তে লিটন দাসকে শুরুতে অনেকেই প্রশ্ন করেছিলেন। তবে ওপেনার সাইফ হাসান ও তানজিদ তামিমের ব্যাটে সেই সিদ্ধান্তের যথার্থতা মেলে। বিশেষ করে তামিম পাওয়ার প্লেতে ঝড় তোলেন। অন্য প্রান্তে সাইফ রান তুলতে সংগ্রাম করলেও ২৮ বলে ৩০ রান করে সাজঘরে ফেরেন।
তিনে নেমে সুবিধা করতে পারেননি অধিনায়ক লিটন দাস। নূর আহমেদের করা প্রথম বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরেন তিনি, করার আগে ১১ বলে ৯ রান। তবে তামিম ব্যক্তিগত ফিফটি পূর্ণ করেন মাত্র ২৮ বলে, যদিও ৩১ বলে ৫২ রান করে লং অফে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
পাঁচে নেমে শামিম হোসেন আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে রশিদ খানের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ১১ রানে আউট হন। মিডল অর্ডারে তাওহিদ হৃদয় ২০ বলে ২৬ রান করেন। জাকের আলি আফগান বোলিংয়ের সামনে সংগ্রাম করে ১৩ বলে অপরাজিত ১২ রান করেন। শেষদিকে নুরুল হাসান সোহানের ৬ বলে অপরাজিত ১২ রানের ইনিংস দলের রান বাড়াতে সহায়ক হয়।