অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বঙ্গভবনের দরবার হলে তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। এ সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, সামরিক–বেসামরিক কর্মকর্তা ও কূটনীতিকেরা দরবার হলে উপস্থিত ছিলেন।
নিয়োগ পাওয়া ১৬ উপদেষ্টার মধ্যে ১৩ জন আজ শপথ নিয়েছেন। ঢাকার বাইরে থাকায় তিনজন শপথ নিতে পারেননি। তবে তাঁদের নিয়োগ সম্পন্ন হয়েছে। তাঁরা হলেন: ফারুক–ই–আজম, সুপ্রদীপ চাকমা ও বিধান রঞ্জন রায়। শিগগিরই তাঁরা শপথ নেবেন বলে জানা গেছে।
এতে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে থাকছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বাকি ১৬ জন উপদেষ্টা হলেন-
১. ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ (সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক)
২. ড. আসিফ নজরুল (অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়)
৩. আদিলুর রহমান খান (মানবাধিকার কর্মী)
৪. এ. এফ. হাসান আরিফ (সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল)
৫. তৌহিদ হোসেন (সাবেক রাষ্ট্রদূত)
৬. সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) প্রধান নির্বাহী ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী)
৭. শারমিন মুর্শিদ (প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, ব্রতী)
৮. ফারুক-ই-আযম (বীর প্রতীক) (শপথ নেননি))
৯. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন (সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা)
১০. সুপ্রদীপ চাকমা (পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সাবেক রাষ্ট্রদূত) (শপথ নেননি)
১১. বিধান রঞ্জন (চিকিৎসক) (শপথ নেননি)
১২. ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন (মাওলানা, হেফাজতের সাবেক নায়েবে আমির)
১৩. ফরিদা আখতার (উবিনীগ, উন্নয়ন বিকল্পের নীতি নির্ধারণী গবেষণা-এর নির্বাহী পরিচালক)
১৪. নুরজাহান বেগম (গ্রামীণ ব্যাংকের সাবেক ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক)
১৫. মো. নাহিদ ইসলাম (প্রতিনিধি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন)
১৬. আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া (প্রতিনিধি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন)